দুর্গাপুর (নেত্রকোনা) প্রতিনিধিঃ কলমাকান্দা উপজেলার উত্তর নাওড়ীপাড়া গ্রামের মৃত হাজী আঃ হেকিমের পুত্র কাওসার মিয়া কাজল দুর্গাপুর উপজেলার কাকৈরগড়া গ্রামের মনি আক্তারকে ২০১৪ সনের জুন মাসের ১৫ তারিখে বিধি অনুযায়ী পারিবারিক সম্মতিক্রমেই বিয়ে করেন।
কিন্তু ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস বিয়ের দুই মাস পরেই ভাগ্যের চাকা ঘোরানোর জন্য কাওসার মিয়া কাজল সৌদি আরবে পারি জমান। দুই মাসের পারিবারিক জীবনেই মনির গর্ভে একটি ছেলে সন্তান আসে। বর্তমানে ছেলেটির বয়স ৫বছর। বিদেশ যাওয়ার সুবাধে ছেলে বাবা কেউ দেখেনি কারো মুখ। চেনাজানা হওয়ার আগেই সংসারে নেমে এলো ব্যাদনার স্রোত।
কাওসার মিয়া কাজলের বড় ভাই লাক মিয়ার একটি অভিযোগ পত্রে দেখা যায় বিয়ের পরপরই মনি আক্তার তার শশুরবাড়ীতে থাকতে রাজি নয়। ৫ বছরের শিশু পুত্রকে নিয়ে দুর্গাপুরে একটি ভাড়া বাসায় বসবাস করার পাশাপাশি কলেজে পড়াশুনা করতো। পরিবারের অন্য কোন সদস্য না থাকায় স্মাটফোনকে সাথী করে উৎশৃঙ্খল জীবনের পথচলা শুরু হয় মনি আক্তারের।
একদিন শশুর হেকিম বৌ-মাকে দেখতে দুর্গাপুরে এসেছিলেন। তার রুঢ় আচরণে তিনি এত বেশী মানসিক ভাবে তিনি এত বেশী আহত হয়েছিলেন যে বাড়ীতে গিয়ে দুদিনের মাথায় তিনি হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মুত্যু বরণ করেন। কাওসার বিদেশ থাকায় সে মনির চলাফেরা বুঝতে পারেনি। সুন্দরী স্ত্রী পাওয়ায় খুবই আসক্ত ছিলো কাওসার তার প্রতি । তাই বিদেশ থেকে স্ত্রী ও শাশুড়ী সুফিয়া আক্তারের কাছে বিভিন্ন মাধ্যমে টাকা পাঠাতো কাওসার।
অভিযোগে জানা যায় ১৬/১০/২০১৪ হতে কয়েক বছরে বিভিন্ন তারিখে মনি আক্তার ও তার মা সুফিয়ার কাছে প্রায় ২৫ লক্ষ টাকা পাঠানো হয়েছে। কথাছিলো কাওসারের নামে মনি আক্তার দুর্গাপুরে জায়গা কিনবে, ঘর করবে। সবি হয়েছে কিন্তু কাওসারের নামে নয় হয়েছে নিজ নামে। অভিযোগে আরো জানা যায় মনি আক্তার তার স্বামী কাওসার মিয়া কাজলকে তালাক দিয়ে আলাল সরদারকে বিয়ে করেছে।
কাওসার মিয়া কাজল যখন পাত্তা পাচ্ছে না মনির কাছে তখন দেশে আসার ইচ্ছা পোষণ করলে মনি বলে তুমি কার কাছে আসবা আমি তো এখন তোমার আর নাই। আমার বিয়ে হয়ে গেছে বলে সে তার নতুন স্বামী আলাল সর্দ্দারের সাথে সেলফি তুলে কাওসারের মোবাইলে পাঠায় । কাওসার কাঁদতে কাঁদতে দেশে বড় ভাই লিটন মিয়া সহ অনেকের মোবাইলে এই ছবিটি পাঠান যা গত ২জুন কাওসারের বড় ভাই লিটন মিয়া দুর্গাপুর প্রেসক্লাবে এসে দিয়ে যান।
কাওসারের পক্ষ থেকে জানা যায় বিয়ের সাধ মিঠে গেছে তার, সুন্দরী মনি আক্তারের দরকার নাই আর। সে শুধু তার সন্তান ও প্রেরিত অর্থ সম্পদ ফেরত চায় এই মর্মে দুর্গাপুর থানায় তার বড় ভাই লাক মিয়া একটি লিখিত অভিযোগ জমা দিয়েছেন।
ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি: ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার আঠারবাড়ি ইউনিয়নের খালবলা বাজার হতে শ্রীফলতলা রাস্তার ধলাই খালের…
উবায়দুল্লাহ রুমি, ঈশ্বরগঞ্জ: ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে ২০২৪-২৫ মৌসুমে পাট ফসলের আবাদ ও উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ক্ষুদ্র,…
ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধিঃ "নারীর সমঅধিকার সমসুযোগ, এগিয়ে নিতে হোক বিনিয়োগ" এই প্রতিপাদ্যের আলোকে সারা দেশের…
ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধিঃ দৈনিক প্রতিদিনের কাগজের ক্রাইম ক্যাটাগরীতে ২০২৩ সালের বর্ষসেরা সাংবাদিক হিসেবে প্রথম স্থান…
ময়মনসিংহ প্রতিনিধি: আদালতের নির্দেশ ওপেক্ষা করে প্রতিবেশীর সঙ্গে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে মারামারিতে প্রতিবেশীর কুড়ালের…
ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধিঃ ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে প্রায় ২৫ কিলোমিটার ধাওয়া করে চারটি গরু, একটি ছাগল ও…